যেসকল ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা (Injunction) মঞ্জুর করা যায় না
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ এ যে নিষেধাজ্ঞার কথা বলা হয়েছে তা হল
১. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা [ধারা : ৫৩]
২. চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা [ধারা : ৫৪]
৩. বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা [ধারা : ৫৫]
কোন কোন ক্ষেত্রে এই নিষাধাজ্ঞা জারি করা যায় না তা হল:
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৫৬ ধারা অনুযায়ী,
১. যেই দেওয়ানি মামলা বিচারাধীন সেই মামলায় তার কার্যক্রম স্থগিতের জন্য যদি না কার্যধারার পুনরাবৃত্তির রোধ করার জন্য তেমন নিষেধাজ্ঞার আবশ্যক হয়।
২. যেই আদালতে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে, সেই আদালতের অধীনস্থ নয় এমন আদালতের কার্যধারা স্থগিত রাখার জন্য।
৩. কাউকে আইন প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করা থেকে বিরত রাখার জন্য।
৪. সরকারের কোনো বিভাগের সরকারি কাজে হস্তক্ষেপ করার জন্য।
৫. কোনো ফৌজদারি কার্যধারা স্থগিত রাখার জন্য।
যে চুক্তির কার্য সম্পাদন সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যায় না এমন চুক্তিভঙ্গ নিরোধের উদ্দেশ্যে।
৭. কোনো কাজকে উৎপাত বলে বন্ধ করার জন্য যা কিনা যুক্তিসঙ্গতভাবে উৎপাতের পর্যায়ে পড়ে না।
৮. বাদীর মৌন সম্মতি আছে এমন কোনো ক্রমাগত লঙ্ঘন নিরোধ করার জন্য।
৯. বাদীর আচরণ যদি আদালতের সাহায্য হতে বঞ্চিত করে।
১০. মামলার বিষয়বস্তুতে আবেদনকারীর কোনো ব্যক্তিগত স্বার্থ যেখানে নাই।
লাইক দিয়ে, পোস্ট সম্পর্কে মন্তব্য করে এডমিনকে উৎসাহ প্রাদান করুন।
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে আইনি বিষয়ে জানতে এবং সচেতন হতে সাহায্য করুন।
আপনার যে কোন সমস্যায় পরামর্শ পেতে কল করুন: ০১৬১৮৯৮৯৭৯৭
১. অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা [ধারা : ৫৩]
২. চিরস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা [ধারা : ৫৪]
৩. বাধ্যতামূলক নিষেধাজ্ঞা [ধারা : ৫৫]
কোন কোন ক্ষেত্রে এই নিষাধাজ্ঞা জারি করা যায় না তা হল:
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৫৬ ধারা অনুযায়ী,
১. যেই দেওয়ানি মামলা বিচারাধীন সেই মামলায় তার কার্যক্রম স্থগিতের জন্য যদি না কার্যধারার পুনরাবৃত্তির রোধ করার জন্য তেমন নিষেধাজ্ঞার আবশ্যক হয়।
২. যেই আদালতে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে, সেই আদালতের অধীনস্থ নয় এমন আদালতের কার্যধারা স্থগিত রাখার জন্য।
৩. কাউকে আইন প্রণয়নকারী কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করা থেকে বিরত রাখার জন্য।
৪. সরকারের কোনো বিভাগের সরকারি কাজে হস্তক্ষেপ করার জন্য।
৫. কোনো ফৌজদারি কার্যধারা স্থগিত রাখার জন্য।
যে চুক্তির কার্য সম্পাদন সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করা যায় না এমন চুক্তিভঙ্গ নিরোধের উদ্দেশ্যে।
৭. কোনো কাজকে উৎপাত বলে বন্ধ করার জন্য যা কিনা যুক্তিসঙ্গতভাবে উৎপাতের পর্যায়ে পড়ে না।
৮. বাদীর মৌন সম্মতি আছে এমন কোনো ক্রমাগত লঙ্ঘন নিরোধ করার জন্য।
৯. বাদীর আচরণ যদি আদালতের সাহায্য হতে বঞ্চিত করে।
১০. মামলার বিষয়বস্তুতে আবেদনকারীর কোনো ব্যক্তিগত স্বার্থ যেখানে নাই।
লাইক দিয়ে, পোস্ট সম্পর্কে মন্তব্য করে এডমিনকে উৎসাহ প্রাদান করুন।
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে আইনি বিষয়ে জানতে এবং সচেতন হতে সাহায্য করুন।
আপনার যে কোন সমস্যায় পরামর্শ পেতে কল করুন: ০১৬১৮৯৮৯৭৯৭
Comments
Post a Comment