হুলিয়া জারি ও সম্পত্তি ক্রোক। সম্পত্তি পুনরুদ্ধার প্রকৃয়া।
ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ধারা ৮৭ আনুযায়ি, আদালতের যখন বিশ্বাস করার কারন থাকে যে, কোন ব্যাক্তিকে পরোয়ানা জারির পরও পরোয়ানা যেন কার্যকর না হয় সে জন্য, সে আত্মগোপন করেছে। আদালত তখন কোন নির্দিষ্ট স্থানে এবং নির্দিষ্ট সময়ে অন্তত ৩০ দিন সময় দিয়ে হাজির হতে বলতে পারে। সাধারণত আদালতেই হাজির হতে বলা হয়।
ধারা ৮৮ আনুযায়ী আদালত সম্পত্তি ক্রোকেরও আদেশ দিতে পারে।
যদি ক্রোককৃত সম্পত্তিতে অন্য কোন ব্যাক্তির স্বার্থ থাকে তবে সে ৬ মাসের মধ্য ক্রোকি আদালতে আপত্তি দাখিল করতে পারে।
ক্রোকি সম্পত্তি পুনরুদ্ধার প্রকৃয়া:
ধারা-৮৯ অনুযায়ি ক্রোকি সম্পত্তি পুনরুদ্ধারের জন্য আবেদন করা যায়, যার হুলিয়ার জন্য সম্পত্তি ক্রোক করা হয়েছে সে ব্যাক্তি ২ বছরের মধ্যে ক্রোকি আদালতে উপস্থিত হয়ে আবেদন করবে। প্রমান করতে হবে পরোয়ানা এড়ানোর জন্য সে পলাতক বা আত্মগোপন করে নাই।
সম্পত্তি পুনরুদ্ধার যদি ক্রোকি আদালত অগ্রাহ্য করে তবে আপিল, রিভিশন করা যাবে।
আপনার যে কোন সমস্যায় পরামর্শ পেতে কল করুন: ০১৬১৮৯৮৯৭৯৭
ধারা ৮৮ আনুযায়ী আদালত সম্পত্তি ক্রোকেরও আদেশ দিতে পারে।
যদি ক্রোককৃত সম্পত্তিতে অন্য কোন ব্যাক্তির স্বার্থ থাকে তবে সে ৬ মাসের মধ্য ক্রোকি আদালতে আপত্তি দাখিল করতে পারে।
ক্রোকি সম্পত্তি পুনরুদ্ধার প্রকৃয়া:
ধারা-৮৯ অনুযায়ি ক্রোকি সম্পত্তি পুনরুদ্ধারের জন্য আবেদন করা যায়, যার হুলিয়ার জন্য সম্পত্তি ক্রোক করা হয়েছে সে ব্যাক্তি ২ বছরের মধ্যে ক্রোকি আদালতে উপস্থিত হয়ে আবেদন করবে। প্রমান করতে হবে পরোয়ানা এড়ানোর জন্য সে পলাতক বা আত্মগোপন করে নাই।
সম্পত্তি পুনরুদ্ধার যদি ক্রোকি আদালত অগ্রাহ্য করে তবে আপিল, রিভিশন করা যাবে।
আপনার যে কোন সমস্যায় পরামর্শ পেতে কল করুন: ০১৬১৮৯৮৯৭৯৭
Comments
Post a Comment