মামলার চার্জশিটে প্রকৃত অপরাধী বাদ পরলে যা করতে হবে
অনেকেই প্রশ্ন করেন মামলার প্রকৃত আসামী চার্জশিট থেকে বাদ পড়েছে কি করতে পারি আজকের আলোচনা তাদের জন্য।
কোন মামলার চার্জশিটে যদি প্রকৃত আসামী যে অপরাধ সংগঠনে অংশ গ্রহন করেছিল সে বাদ যায় তবে তাকে আসামীভুক্ত করার জন্য ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট আপনি নারাজীর পিটিশন দিবেন। নারাজী অর্থ আমি মানি না। অর্থাৎ যাদের কে আসামী থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে তা আমি মানি না। তাকে আসামী করা হোক।
মনে করেন আপনি কয়েক জনের মাধ্যমে ভিকটিম হয়েছেন এবং তাদের বিরোধ্য মামলাও করেছেন। কিন্তু মামলার তদন্ত রিপোর্টের সময় দেখলেন, অপরাধে সক্রিয় অংশগ্রহন ছিল কিন্তু পুলিশ তাদের চার্জশিট না দিয়ে ফাইনাল রিপোর্ট দিয়েছে যে তারা উক্ত অপরাধে জরিত নয়।
তখন আপনি ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট #নারাজী পিটিশন দিবেন যেন বাদ যাওয়া আসামীদের অন্তর্ভুক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে বিচার করা হয়।
ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ২০০ ধারা আনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেট ফরিয়াদীর জবানবন্দী গ্রহন করে তা ১৯০ ধারা অনুযায়ী আমলে নিবে। অথবা ২০২ ধারা অনুযায়ী অনুসন্ধানের জন্য কোন ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশ অফিসার বা অন্য কোন ব্যাক্তির নিকট প্রেরন করবে।
মনে রাখবেন নারাজী পিটিশন একটি নালিশী মামলা ম্যাজিস্ট্রেট তা মামলার মত নিস্পত্তি করবে।
যদি নারাজী পিটিশন অগ্রাহ্য হয় তবে ৪৩৬ ধারা অনুযায়ী দায়রা আদালত বা হাইকোর্ট বিভাগে তদন্ত বা অনুসন্ধানের আবেদন করবে। অথবা নতুন করে উক্ত বিষয়ে নালিশী দরখাস্ত করতে পারবে।
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে আইনি বিষয়ে জানতে এবং সচেতন হতে সাহায্য করুন। বন্ধুদের পেজ ইনভাইট করুন যেন আপনার বন্ধু আইন বিষয়ে জানতে পারে।
আপনার যে কোন সমস্যায় পরামর্শ পেতে কল করুন: ০১৬১৮৯৮৯৭৯৭
কোন মামলার চার্জশিটে যদি প্রকৃত আসামী যে অপরাধ সংগঠনে অংশ গ্রহন করেছিল সে বাদ যায় তবে তাকে আসামীভুক্ত করার জন্য ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট আপনি নারাজীর পিটিশন দিবেন। নারাজী অর্থ আমি মানি না। অর্থাৎ যাদের কে আসামী থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে তা আমি মানি না। তাকে আসামী করা হোক।
মনে করেন আপনি কয়েক জনের মাধ্যমে ভিকটিম হয়েছেন এবং তাদের বিরোধ্য মামলাও করেছেন। কিন্তু মামলার তদন্ত রিপোর্টের সময় দেখলেন, অপরাধে সক্রিয় অংশগ্রহন ছিল কিন্তু পুলিশ তাদের চার্জশিট না দিয়ে ফাইনাল রিপোর্ট দিয়েছে যে তারা উক্ত অপরাধে জরিত নয়।
তখন আপনি ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট #নারাজী পিটিশন দিবেন যেন বাদ যাওয়া আসামীদের অন্তর্ভুক্ত করে তাদের বিরুদ্ধে বিচার করা হয়।
ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ২০০ ধারা আনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেট ফরিয়াদীর জবানবন্দী গ্রহন করে তা ১৯০ ধারা অনুযায়ী আমলে নিবে। অথবা ২০২ ধারা অনুযায়ী অনুসন্ধানের জন্য কোন ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশ অফিসার বা অন্য কোন ব্যাক্তির নিকট প্রেরন করবে।
মনে রাখবেন নারাজী পিটিশন একটি নালিশী মামলা ম্যাজিস্ট্রেট তা মামলার মত নিস্পত্তি করবে।
যদি নারাজী পিটিশন অগ্রাহ্য হয় তবে ৪৩৬ ধারা অনুযায়ী দায়রা আদালত বা হাইকোর্ট বিভাগে তদন্ত বা অনুসন্ধানের আবেদন করবে। অথবা নতুন করে উক্ত বিষয়ে নালিশী দরখাস্ত করতে পারবে।
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে আইনি বিষয়ে জানতে এবং সচেতন হতে সাহায্য করুন। বন্ধুদের পেজ ইনভাইট করুন যেন আপনার বন্ধু আইন বিষয়ে জানতে পারে।
আপনার যে কোন সমস্যায় পরামর্শ পেতে কল করুন: ০১৬১৮৯৮৯৭৯৭
Comments
Post a Comment