Arrest without warrant- বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার
Posts
Showing posts from 2017
আত্মরক্ষার জন্য খুন (murder for self-defence)
- Get link
- Other Apps
আত্মরক্ষার জন্য খুন!! দণ্ডবিধি, ১৮৬০ এর ধারা ১০০ আনুযায়ী আপনি ব্যক্তিগত আত্মরক্ষার জন্য খুন পর্যন্ত করতে পারেন। তবে মনে রাখতে আপানার যখন সমস্যা হবে শুধু মাত্র তখনই তা প্রয়োগ করতে পারবেন! যদি সঠিক সময় না করেন তবে তা খুন হয়ে যাবে। নিম্নের ৬ অবস্তায় আপনি খুন করতে পারবেনঃ ১। যদি এমন আক্রমণ আপনার উপর হয় যাতে ন্যায় সঙ্গত ভাবে সাথে সাথে আপনি প্রতিহত না করলে আপনার মৃত্যু হতে পারে। এমন আক্রমণ থেকে নিজেকে বাঁচাতে আপনি মৃত্যু ঘটাতে পারেন। এমন আক্রমণ হলেও হবে যার দ্বারা মৃত্যু আতঙ্ক সৃস্টি করে। ২। এমন আক্রমণ যার দ্বারা মারাত্মক জখম হওয়ার সম্বাবনা থাকে। যদি প্রতিহত না করা হয় মারাত্মক জখমই হবে! ৩। ধর্ষণের জন্য আক্রমণ করলে। যদি এমনটা নিশ্চিত হয় মৃত্যু না ঘটালে এখন ধর্ষণ হবে, তবে সেটা অবশ্যয়ই ধর্ষণের চেষ্টা করার সময় বা ধর্ষণের সময় হতে হবে। ৪। অসাবাভাবিক কামনা করার জন্য আক্রমণ করলে। ৫। মানুষকে তুলে নেওয়া বা অপহরণ করার জন্য আক্রমণ করা হয়। যদি কাওকে তুলে নেওয়ার সময় অন্য যে কেহ অপহরণ কারীকে মৃত্যু ঘটাতে পারবে। ৬। যদি কোন ব্যাক্তি কে বেয়াইনি আটক রাখার আভিপ্রায়ে আক্রমণ করে। এমন
কাজী বা নিকাহ রেজিস্টার ফি কত টাকা?
- Get link
- Other Apps
কাজী বা নিকাহ রেজিস্টার ফি কত টাকা? মুসলিম বিবাহ ও তালাক বিধিমালা, ২০০৯-এর ২১ বিধি অনুযায়ী নিকাহ ও তালাক নিবন্ধন ফি বাবদ একজন নিকাহ রেজিস্টার ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দেনমহরের ক্ষেত্রে প্রতি ১ হাজার টাকায় ১২ টাকা ৫০ পয়সা হারে বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারবেন। দেনমোহরের পরিমাণ ৪ লক্ষাধিক হলে পরবর্তী প্রতি ১ লক্ষ টাকা দেনমোহরের জন্য ১০০ টাকা বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারবেন। তবে দেনমোহরের পরিমান যাই হোক সর্বনিম্ন ফি ২০০ টাকার কম হবে না। মুসলিম বিবাহ ও তালাক বিধিমালা, ২০০৯-এর ২১ বিধি অনুযায়ী তালাক নিবন্ধনের জন্য ৫০০ টাকা ফি গ্রহণ করতে পারবেন রেজিস্টার। নকল প্রাপ্তি ফি ৫০ টাকা, যাতায়াত বাবদ প্রতি কিলোমিটার ফি ১০ টাকা ও তল্লাশি ফি ১০ টাকা গ্রহণ করতে পারবেন। বিয়ের নিবন্ধন ফি বর কতৃক পরিশোধ করতে হবে এবং তালাকের ক্ষেত্রে যে পক্ষের উদ্যোগে তালাক নিবন্ধন করা হবে সে পক্ষ কতৃক পরিশোধ করতে হবে। আপনার যেকোন আইনি প্রয়োজনে কল করুন ০১৬১৮৯৮৯৭৯৭
ধর্ষণ এবং প্রতিকার
- Get link
- Other Apps
এইচ এম রুহুল আমিন মোল্লা বাংলাদেশে ধর্ষণ একটি সামাজিক ব্যাধি! যা বর্তমানে মহামারী আকার ধারণ করেছে , এমন অবস্থায় আমাদের সকলের এর বিরোধে সচেতন হওয়া জরুরি । কি কি উপায়ে ধর্ষণ হতে পারেঃ -দন্ড বিধি ১৮৬০ এর ৩৭৫ ধারা অনুযায়ী ৫ প্রকার এর যে কোন অবস্থায় নারীর সঙ্গে যৌন সহবাস -করলে ধর্ষণ করেছে বলে গণ্য হবে । -১ ইচ্ছার বিরুদ্ধে । ২ বিনা সম্মতিতে । ৩ সম্মতি অনুযায়ী হলেও যদি তার মৃত্যু বা আঘাতের ভয়ে সম্মতি আদায় করা হয় ।( অর্থাৎ জোর পূর্বক ) ৪ যদি পুরুষ জানে মহিলাটি তার আইনত স্ত্রী না, এবং এমন ভাব করে যার কারণে মহিলাটি বিশ্বাস করে সে তার আইনত স্ত্রী । (অর্থাৎ যদি কোন নারীর স্বামী এর পরিচয় দিয়ে করে) ৫ সম্মতি-সহ বা ছাড়া যদি ১৪ বছর এর কম হয় । ***এই ধারায় -একটি ব্যতিক্রম আছে, যদি স্ত্রী এর বয়স ১৩ এর কম হয় স্বামী হলেও তা ধর্ষণ হবে- তবে ১২ বছর এর কম হলে শাস্তি হবে ২ বছর বা অর্থ দন্ড । ** নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন , ২০০০ এর ধারা ৯ অনুযায়ী যদি ১৬ বছর এর উপর হয় তার সাথে সম্মতি ছাড়া বা ভয় দেখিয়ে বা প্রতারণা মূলক ভাবে ( অর্থাৎ বিয়ের প্রলবন দেখালেও
বিয়ের রেজিস্টার ফি
- Get link
- Other Apps
মুসলিম বিবাহ ও তালাক বিধিমালা, ২০০৯-এর ২১ বিধি অনুযায়ী নিকাহ ও তালাক নিবন্ধন ফি বাবদ একজন নিকাহ রেজিস্টার ৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দেনমহরের ক্ষেত্রে প্রতি ১ হাজার টাকায় ১২ টাকা ৫০ পয়সা হারে বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারবেন। দেনমোহরের পরিমাণ ৪ লক্ষাধিক হলে পরবর্তী প্রতি ১ লক্ষ টাকা দেনমোহরের জন্য ১০০ টাকা বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারবেন। তবে দেনমোহরের পরিমান যাই হোক সর্বনিম্ন ফি ২০০ টাকার কম হবে না। মুসলিম বিবাহ ও তালাক বিধিমালা, ২০০৯-এর ২১ বিধি অনুযায়ী তালাক নিবন্ধনের জন্য ৫০০ টাকা ফি গ্রহণ করতে পারবেন রেজিস্টার। নকল প্রাপ্তি ফি ৫০ টাকা, যাতায়াত বাবদ প্রতি কিলোমিটার ফি ১০ টাকা ও তল্লাশি ফি ১০ টাকা গ্রহণ করতে পারবেন। বিয়ের নিবন্ধন ফি বর কতৃক পরিশোধ করতে হবে এবং তালাকের ক্ষেত্রে যে পক্ষের উদ্যোগে তালাক নিবন্ধন করা হবে সে পক্ষ কতৃক পরিশোধ করতে হবে। আপনার যেকোন সমস্যায় কল করুন: ০১৬১৮৯৮৯৭৯৭
গর্ভপাতের(Abortion)শাস্তি
- Get link
- Other Apps
গর্ভপাতের(Abortion)শাস্তি ১. দন্ডবিধির ধারা ৩১২ অনুযায়ী, কোন পুরূষ যদি কোন যুক্তিযুক্ত কারণ ছাড়াই কোন নারীর গর্ভপাত করায় তাহলে তার সর্বোচ্চ শাস্তি তিন বছরের জেল,আর্থিক জরিমানা অথবা উভয় শাস্তি। যদি গর্ভপাতের আগে নারীটি শিশুটির বিচরণ অনুভব করেন তাহলে ঐ পুরুষের সর্বোচ্চ শাস্তি ৭ বছরের জেল এবং অর্থদন্ড।যদি কোন নারী কোন পুরুষের ইন্ধন ছাড়া কাজটি সম্পন্ন করেন তাহলে নারীটির জন্যও সমান শাস্তি বরাদ্ধ করা হয়েছে। ২. নারীর সম্মতি ছাড়াই যদি কোন পুরুষ কোন নারীর গর্ভপাত করান তাহলে দন্ডবিধির ধারা ৩১৩ অনুযায়ী ওই পুরুষের সর্বোচ্চ শাস্তি সশ্রমে অথবা বিনাশ্রমে ১০ বছরের কারাদন্ড এবং আর্থিক জরিমানা। ৩. যদি কোন ব্যক্তির গর্ভপাত করানোর উদ্দেশ্যে করা কোন কাজে নারীটির মৃত্যু হয় তাহলে দন্ডবিধির ধারা ৩১৪ অনুযায়ী, ওই ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছরের জন্য জেল এবং অর্থদন্ড হবে। এছাড়া যদি কাজটি নারীর সম্মতি ছাড়া হয় তাহলে ওই ব্যক্তির যাবজ্জীবন কারাদন্ড হবে। ৪. কোন ব্যক্তি যদি এমন কোন কাজ করে যাতে নারীগর্ভের শিশুটি ভুমিষ্ট হওয়ার পরপরই মারা যায় তাহলে ধারা ৩১৫ এবং ৩১৬অনুযায়ী ওই ব্যক্তির ১০ বছরের জেল এবং অর
ইয়াবা সম্পর্কে ভয়ানক কিছু তথ্য!!
- Get link
- Other Apps
ইয়াবা মূলত মায়ানমারের শান প্রদেশে পাহাড়ে ঘোড়াদের খাওয়ানো হতো। কেননা ঘোড়া পাহাড়ে কোন গাড়ি সহজে টানতে চাইত না, পরে ঘোড়াকে পাগলা করে দিতে বার্মিজরা এই ড্রাগ তৈরি করে। থাইল্যান্ডে এর নাম ম্যাড ড্রাগ, ইন্ডিয়াতে নাম ভুলভুলাইয়া আর বাংলাদেশে বাবা এছাড়াও নাজি, স্পিড, হিটলার্স ড্রাগ, চকোলি নামেও এটি পরিচিত। এই ঘোড়ার ট্যাবলেট পরবর্তীতে প্রচন্ড কায়িক শ্রম করে এমন মানুষরা নেয়া শুরু করে এবং এরপর এটা থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের প্রষ্টিটিউটরা নিতে শুরু করে। বার্মা এর মূল তৈরির স্থান হলেও তারা কেবল এক্সপোর্ট করে, সেবনকারীর সংখ্যা সেখানে কম কারন তারা জানে জিনিসটা কি এবং কতটা খারাপ। ইয়াবা তৈরিতে ভয়াবহ রাসয়নিক উপকরণঃ ইয়াবার মূল উপাদান মেথামফেটামিন ও ক্যাফেইন। মেথামফেটামিন জিনিসটা দিয়ে তৈরি একটা ট্যাবলেট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈন্যদের জাগিয়ে রাখতে ব্যাবহার করা হত এবং ১৯৫০ এর দিকে জাপানে মেথামফেটামিন ব্যাপক ভাবে ব্যাবহৃত হয়েছে। বর্তমানে যে ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রি হয় তাতে মেশানো হয় হাইড্রোক্লোরিক এসিড, এসিটোন (যা মূলত নেইল পলিশ রিমুভার), রেড ফসফরাস, ব্যাটারির লিথিয়াম ও সালফিউ
থানায় মামলা নিতে না চাইলে কি করবেন!
- Get link
- Other Apps
আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটনের পর কেউ থানায় মামলা করতে চাইলে পুলিশ বিনামূল্যে সে মামলা নিতে বাধ্য। কিন্তু বাস্তবে প্রায়ই এমন অভিযোগ শোনা যায় যে, পুলিশ থানায় মামলা নিতে চায় না। কোন কারণে পুলিশ যদি কখনো থানায় মামলা নিতে না চায়, তাহলে সরাসরি সংশ্লিষ্ট বিচারিক হাকিমের আদালতে নালিশি অভিযোগ দায়েরের মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধের বিচার চেয়ে মামলা দায়ের করা যায়। তবে সংঘটিত অপরাধ আমল অযোগ্য হলে সবসময়ই সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট নালিশি মামলা দায়ের করতে হয়। আমল অযোগ্য অপরাধ হলো সেই সমস্ত অপরাধ যে সকল অপরাধ সংঘটনের দরুণ পুলিশ বিনা পরোয়ানায় কাউকে গ্রেফতার করতে পারে না এবং এ সকল অপরাধ বিষয়ে তদন্ত করতেও সংশ্লিষ্ট বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটের পূর্বানুমতির প্রয়োজন হয়। কোনটি আমলযোগ্য এবং কোনটি আমলঅযোগ্য অপরাধ তা ফৌজদারী কার্যবিধির দ্বিতীয় তফশীলের তৃতীয় কলামে বিধৃত করা রয়েছে। ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট অভিযোগ দায়েরের পদ্ধতিঃ ম্যাজিস্ট্রেটেরনিকট মৌখিকভাবে অভিযোগ দায়ের করতে চাইলে ঘটনার আদ্যোপান্ত আদালতে খুলে বলে ঘটনার বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে আবেদন করতে হবে। তারপর দায়েরকৃত অভিযোগের কোন ভিত্তি
জরিপ কাজে ব্যবহৃত কিছু গুরুত্বপূর্ন শব্দের অর্থ
- Get link
- Other Apps
আইল: দুই খন্ড জমির মাঝের সীমানা। এজমালি: যৌথমালিকানা। কিত্তা: খন্ড। খায় খালাসী বন্ধক: নির্দিষ্ট মেয়াদে জমি বন্ধক নিয়ে যথাসময়ে ঋন পরিশোধ করে ফেললে তাকে খায় খালাসী বন্ধক বলে। চক: জমিদারির অন্তরভুক্ত কয়েক গ্রামকে চক বলা হত। চর্চা জরিপ: পয়স্থি জমি জরিপ। চাকরান: জমিদারের বাড়িতে কাজ করার শর্তে প্রজাকে যে জমি ভোগ করার জন্য দেয়া হত। যাছ: রেকর্ড যাচাই করা। জবর দখল: জোর করে দখল। জমাবন্দী: খাজনার তালিকা। তসদিক: প্রমান। তহসিল: খাজনা সংগ্রহের জন্য নির্দিষ্ট এলাকা। তামাদি: খাজনা আদায়ের নির্দিষ্ট সময় চলে গেলে তাকে তামাদি বলা হয়। তুদাবন্দী: সীমানা নির্দেশ। থাকাবাস্ত: দিয়ারা (পলিমাটি কর্তৃক গঠিত চর) জরিপকাজে এলাকা চিহ্নিত করা। দাখিলা: খাজনার রসিদ। দিয়ারা: পলিমাটি কর্তৃক গঠিত চর। দখলি স্বত্ব বিশিষ্ট: দখলের অধিকার। পাট্রা: সরকার, জমিদার কর্তৃক প্রজাকে জমি ভোগ করার জন্য জমি, খাজনার বর্ননা দিয়ে যে অধিকার পত্র দেয়া হত। ফিরিস্তি: আদালতে কোন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করার তারিখ। মৌজা: গ্রাম, ক্ষুদ্র পল্লী, এস্টেট কিংবা গ্রামের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ভাগ। মোরব্বা: কোন জমি বা মৌজ
কোর্ট ম্যারেজ কি? কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করতে যা যা লাগে
- Get link
- Other Apps
কোর্ট ম্যারেজ কি? কাজী অফিসে গিয়ে বিয়ে করতে যা যা লাগে পরিবারের অমতে বিয়ে না করাই ভালো, তবুও অনেক উঠতি বয়সী প্রেমিক-প্রেমিকা পরিবারের অমতে কোর্টে গিয়ে কিছু কাগজপত্রের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেই ভাবেন আইনগতভাবে তাদের বিয়ে হয়ে গেছে। তারা এখন স্বামী-স্ত্রী এবং একসাথে বসবাস করতে পারবে। আসলে- কোর্ট ম্যারেজ বলে কোন কিছু আইনে নেই। যুবক-যুবতি বা নারী-পুরুষ স্বামী-স্ত্রী হিসাবে একত্রে বসবাস করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে যে হলফনামা সম্পাদন করে থাকে, তাই কোর্ট ম্যারেজ নামে পরিচিত। এর কোন আইনগত ভিত্তি নেই। এই রুপ কোন বিয়ে যদি কাজী অফিসে রেজিষ্ট্রী না করা হয় তাহলে আইনগত কোন ভিত্তি থাকবেনা। কোন এক সময় যদি এক পক্ষ অন্য পক্ষকে ত্যাগ করে তাহলে আইনগত কোন প্রতিকার পাবেনা। পঞ্চাশ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে নোটারি পাবলিকের কার্যালয়ে কিংবা একশত পঞ্চাশ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিষ্ট্রেটের কার্যালয়ে গিয়ে হলফনামা করাকে বিয়ে বলে অভিহিত করা হয়। অথচ এফিডেভিট বা হলফনামা শুধুই একটি ঘোষণাপত্র। আইনানুযায়ী কাবিন রেজিষ্ট্রী ও আকদ সম্পন্ন করেই কেবল ঘোষণার জন্য এফিডেভিট করা য
মোহর ছাড়া বিয়ে হলে বিয়ে কি বাতিল হবে?
- Get link
- Other Apps
মোহর ছাড়া বিয়ে হলে বিয়ে কি বাতিল হবে? মুসলিম আইন অনুসারে একটি বৈধ বা ছহিহ্ বিয়ে হতে হলে ৫টি শর্ত পূরণ করতে হয়। দেনমোহর ৫টি শর্তের অন্যতম একটি শর্ত। দেনমোহর ছাড়া বিয়ে বাতিল না হলেও এ ধরণের বিয়ে ফাসিদ বা অনিয়মিত বা ত্রুটিযুক্ত বিয়ে। যে কোন সময় দেনমোহর নির্ধারণ করা হলে বা পরিশোধ করা হলে ফাসিদ বিয়েটি বৈধ বা ছহিহ্ হয়ে যাবে। দেনমোহর বিয়ের আগে, বিয়ের সময় বা বিয়ের পর নির্ধারণ করা যায়। বিয়ের সময় যদি দেনমোহর নির্ধারিত না হয়ে থাকে, এমন কি স্ত্রী কোন দেনমোহর দাবি করবে না শর্তে বিয়েটি যদি সম্পাদিতও হয়; তবুও স্ত্রীকে দেনমোহর দিতে হবে। এক্ষেত্রে স্বামী কোন ধরনের শর্ত দেখিয়েই স্ত্রীকে দেনমোহর দেয়া থেকে বিরত থাকতে পারবে না। প্রশ্ন: দেনমোহর কত প্রকার ? উত্তর: সাধারণতঃ দেনমোহর দুই প্রকার- তাৎক্ষনিক দেনমোহর – তাৎক্ষনিক দেনমোহর স্ত্রী চাওয়ামাত্র পরিশোধ করতে হয় । বিলম্বিত দেনমোহর- বিলম্বিত দেনমোহর বিয়ের পর যে কোন সময়ে পরিশোধ করা যায়। তবে মৃত্যু বা বিয়ে বিচ্ছেদের পর দেনমোহর অবশ্যই পরিশোধ করতে হয়। তখন দেনমোহর স্ত্রীর কাছে স্বামীর ঋণ। প্রশ্ন: স্ত্রী কি তালাক বা স্বামীর মৃত্যুর আগে দেনমোহর দাবী করতে
পুলিশ তল্লাশি, গ্রেপ্তার ও আপনার অধিকার
- Get link
- Other Apps
দেশে বর্তমানে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও নাশকতা ঠেকাতে তথা আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের স্বার্থে পুলিশি তল্লাশি ও গ্রেফতার বেড়েছে। ঠিক তেমনি বেড়েছে পুলিশি হয়রানি ও জনমনে আতঙ্ক। কিন্তু সাধারণ মানুষ বিষয়টি জানে না যে, পুলিশ ইচ্ছে করলেই যাকেতাকে যখনতখন তল্লাশি বা গ্রেফতার করতে পারেন না। আইনে এর বিধিনিষেধ রয়েছে। ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির ধারা ১০২ ও ১০৩- এ পুলিশের তল্লাশির দায়িত্ব এবং নাগরিকের অধিকার স্পষ্ট করা হয়েছে। কোনো স্থান বা বাড়ি তল্লাশির ক্ষেত্রে যদি পুলিশ কোনো স্থান বা বাড়িতে তল্লাশি করতে আসে তাহলে তল্লাশির পূর্বে পুলিশ ওই এলাকার গণ্যমান্য দুই বা ততোধিক ব্যক্তিকে ডাকবেন এবং উক্ত তল্লাশিতে সাক্ষী হতে বলবেন। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে তাদের একজনের প্রতি লিখিত আদেশ দিতে পারবেন। এরপর সাক্ষীদের উপস্থিতিতে পুলিশ ওই বাড়ি বা স্থানটি তল্লাশি করবেন। তল্লাশি শেষে আটক জিনিসগুলোর একটি তালিকা তৈরি করবেন এবং তালিকাটিতে সাক্ষীদের স্বাক্ষর নেবেন। তবে এখানে উল্লেখ করা দরকার যে, তল্লাশিতে সাক্ষীদেরকে যদি আদালত বিশেষভাবে সমন দিয়ে তলব না করে তাহলে উক্ত সাক্ষীদের আদালতে হাজির হতে নির্দেশ দেওয়া যাবে না। এছাড়াও তল্ল
নামজারি করতে সরকারী খরচ কত টাকা খরচ হয় তার তালিকা।
- Get link
- Other Apps
যে সমস্ত দলিলপত্রের রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক
- Get link
- Other Apps
ক) স্থাবর সম্পত্তির দানপত্র । (কক) মুসলমানদের ব্যক্তিগত আইন (শরিয়ত) অনুযায়ী প্রদত্ত হেবা সম্পর্কিত ঘোষণা,.২০০৪ সনের ২৫ নং আইন দ্বারা সংশোধিত । (খ) উইল ছাড়া অন্যান্য দলিলপত্র যাহা কোনো স্থাবর সম্পত্তিতে বর্তমান বা ভবিষ্যতে কায়েমী বা সম্ভাব্য কোনো অধিকার স্বত্ব বা সুযোগ-সুবিধা জন্মায়, ঘোষণা করে, অর্পণ করে, সীমাবদ্ধ করে বা নিঃশেষিত করে । ব্যাখ্যা : কোনো বন্ধকী দলিল হস্তান্তরের ক্ষেত্রে যে অর্থের বিনিময়ে হস্তান্তর দলিল সম্পাদিত হয়, রেজিস্ট্রেশনের জন্য উহাই মুল্য বলিয়া বিবেচিত হইবে। (গ) উইল ছাড়া অন্যান্য দলিলপত্র যাহা কোনো অধিকার, স্বত্ব বা সুযোগ-সুবিধা জন্মানোর ঘোষণা, অর্পণ, সীমাবদ্ধকরণ বা নিঃশেষিত হইবার প্রতি বিনিময়মূল্য স্বরূপ কোনো কিছুর প্রাপ্তি বা প্রদান স্বীকার । (গগ) সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, ১৮৮২ এর ধারা ৫৯ অনুযায়ী বন্ধকী দলিল,.২০০৪ সনের ২৫ নং আইন দ্বারা সংশোধিত । (ঘ) স্থাবর সম্পত্তির বত্সরান্তের অথবা এক বত্সরের ঊর্ধ্বে কোনো মেয়াদী ইজারা বা বাত্সরিক খাজনার শর্তে ইজারার দলিল । (ঙ) উইল ছাড়া অন্যান্য দলিলপত্র যাহা কোর্টের ডিক্রি বা হুকুমনামা অথবা কোনো বিচার নিষ্পত্ত
অজ্ঞাত নামায় মামলা হলে কি করবেন
- Get link
- Other Apps
কোন একটি ঘটনা ঘটার পর প্রায় দেখা যায় কয়েক জনকে আসামি করে অজ্ঞাত নামায় আরো অনেকে অথবা সংখ্যা উল্লেখ করে মামলা করা হয়। অপরাধটি সম্পর্কে আপনি কিছুই জানেন না বা অপরাধীদের চিনেন না তাও আপনি সন্দেহভাজন হয়ে মামলার সাথে জড়িয়ে পরতে পারেন। এরকম পরিস্থিতিতে নিজেকে বাচানোর জন্য যা করবেন : ১) ঘটনা বুঝে এলাকা থেকে গাঁ ঢাকা দিতে পারেন। ২) এলাকায় আজেবাজে আড্ডা দেওয়া বন্ধ করুন। ৩) অপরিচিত ব্যাক্তি থেকে সর্তক থাকুন। ৪) আজে বাজে কথা বলা পরিহার করুন। ৫) ঘটনা সম্পর্কে অন্যের কাছ থেকে জানার চেষ্টা হতে বিরত থাকুন। ৬) পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সহজ সরল সত্য উওর দিন। মনে রাখবেন পুলিশরা ঘটনার সূত্র ধরে আসামি খোঁজে না, আসামি ধরে ঘটনার সূত্র খোঁজে 01618989797
সম্মতি ছাড়া বিয়ের ক্ষেত্রে আইন কি বলে?
- Get link
- Other Apps
সম্মতি ছাড়া বিয়ের ক্ষেত্রে আইন কি বলে? সম্মতি ছাড়া বিয়ে:- **একটি বিয়েতে সম্মতির গুরুত্ব কতটা? মুসলিম আইনে সম্মতি হচ্ছে আইনসম্মত বিয়ের পাঁচটি শর্তের অন্যতম শর্ত।মেয়েকে ১৮ বছরের আগে অভিভাবক বা অন্য যে কারোর উদ্যোগে বিয়ে দেয়াটা আইনের চোখে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এ ক্ষেত্রে মেয়ের সম্মতি নেয়া হয়েছে কি হয়নি, সেটি দেখা হবে না। এ ধরনের বিয়েকে বাল্য বিয়ে হিসেবে ধরা হয় যা আইনত দ-নীয় অপরাধ। ১৮ বছর পূর্ণ হলে মেয়েটি এ ধরনের বিয়ে আদালতে আবেদন করে অস্বীকার করতে পারেন। **মুসলিম বিবাহ বাতিল আইন, ১৯৩৯ এর ২ ধারা অনুসারে, কোনো নারীর ১৮ বছর পূর্ণ না হলে এবং তার সম্মতি ছাড়া বিয়ে হলে তিনি আইন অনুযায়ী আদালতে গিয়ে বিয়ে বাতিলের আবেদন করতে পারেন। তবে এ ক্ষেত্রে দুটি সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রথমত, মেয়েটি যদি স্বামীর সঙ্গে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপন না করে অর্থাৎ সহবাস না করে সে ক্ষেত্রেই বিয়ে বাতিলের আবেদন করা যাবে। দ্বিতীয়ত, মেয়েটির বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পর এবং ১৯ বছর পার হওয়ার আগেই বিয়েকে অস্বীকার করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কেউ যদি ১৯ বছরের পর আবেদন করে, তাহলে আদালত তার আবেদন বিবেচনা করবে না। শে